অগ্নি মিত্রা পালকে‌ গোব্যাক শ্লোগান,এম এ এম সিতে‌ উত্তেজনা

রবিবার,২৩ শে জুন ২০২৪

ব্যুরো নিউজ নিউজ বাংলা ডিজিটাল : জনা চল্লিশের মহিলাদের নিয়ে রিঙ্কু অঙ্কুর এলাকায় তৃণমূল নেতাদের মদের ঠেক বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ভোটে তৃনমূল কংগ্রেসের হয়ে ভোটে খুব খেটেছেন। মদের ঠেক বন্ধ করার প্রতিবাদ করায়  এবং তার জন্য তার স্বামীর ঠিকাদারের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । স্বামীর  কাজ  ফিরে পেতে স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাদের হাতেপায়ে ধরেও কিছু হয়নি। তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা তাকে কুপ্রস্তাব দেয়।রাত কাটানোর প্রস্তাব দেয়।সহবাস করলে স্বামীর কাজ ফিরে পেতে পারে বলে সাফ জানায় স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা। ২৩ নং ওয়ার্ডের  নবীন পল্লীর ঘটনা।২৩ নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর দেবব্রত সাঁই কে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাদের নামে অভিযোগ করলেও বলেও দেবব্রত সাঁই বলেন সামনে পুরসভার ভোট তাই কাউকে ঘাটাবো না এখন বলে অভিযোগ। বরং দেবব্রত সাঁই অভিযুক্ত পক্ষ নেন এবং মহিলাকে ধমক দেন।ভয় দেখান বলে অভিযোগ করেন রিঙ্কু অঙ্কুরের পরিবারের লোকজন  । এরপরেই ওই মহিলা আত্মহত্যা চেষ্টা করেন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তারা কেবলমাত্র দুইজন গ্রেপ্তার হয় বাকি দুজন এখনো গ্রেপ্তার হয়নি, রবিবার ঘটনাস্থানে অগ্নিমিত্রা পাল  দেখতে এলে তাকে কালো পতাকা দেখিয়ে গো ব্যাক শ্লোগান দেওয়া হয় অভিযুক্ত তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাদের পরিবারের লোকজন এবং তাদের সমর্থকরা। অগ্নি মিত্রা পাল এই‌ঘটনায়    একরাশ ক্ষোভ উপরে দিয়ে বলেন এখানেও সন্দেশখালির মতো ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় প্রাক্তন কাউন্সিলর দেবব্রত সাঁই এর দলের নেতারা মদ জুয়া ঠেক চালাচ্ছে। মহিলা বন্ধ করতে গেলে তার স্বামীর কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। উল্টে স্বামীর কাজ ফিরে পেতে হলে তাকে রাত কাটানোর প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে।  ছিঃ।রাজ্য সরকার একদম ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ প্রশাসন চালাতে। এই ঘটনায় এলাকার প্রাক্তন কাউন্সিলর দেবব্রত সাঁই বলেন অগ্নি মিত্রা পাল কে‌যে উনি এখানে এসেছেন। কয়েকদিন আগে বাংলার মানুষ উনাদের উপযুক্ত শাস্তি দিয়েছে তার পর ও উনাদের শিক্ষা হয়নি। মানুষ গো ব্যাক শ্লোগান দিচ্ছে।উনার এখান থেকে চলে যাওয়া উচিত। উনার কোন কাজ নেই এখন ঘুরে বেড়াচ্ছেন।যেখানেই কোন ছোট খাটো ইস্যু পাচ্ছেন বড় করার চেষ্টা করছেন উনি।

error: Content is protected !!